Header Ads Widget

basic electronics pdf




ইলেকট্রনিক্স এর উপাদান, পরিমাণ

 ও পরীক্ষণ যন্ত্রপাতির ধারণা

 **সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর**

7 bs cÖkœ t- ইলেকট্রনিক্স কী বা বলতে কী বুঝায়?

DËi t-বিজ্ঞান প্রযুক্তির যে শাখায় কোন ভ্যাকুয়াম, গ্যাস বা সেমিকন্ডাক্টরের মধ্য দিয়ে ইলেকট্রন প্রবাহের ফলে সৃষ্ট প্রবাহ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়, তাকে ইলেকট্রনিক্স বলে।

bs cÖkœ t-অ্যাকটিভ কম্পোনেন্ট কাকে বলে?

DËi t-সার্কিটে ব্যবহৃত যে সমস্ত ডিভাইস বা কম্পোনেন্টসমূহের মধ্য দিয়ে ইলেকট্রন প্রবাহ বৈদ্যুতিকভাবে কন্ট্রোল করা যায়, সে সমস্ত ডিভাইসসমূহকে অ্যাকটিভ ডিভাইস বলা হয়।

bs cÖkœ t- প্যাসিভ কম্পোনেন্ট কাকে বলে?

DËi t-সার্কিটে ব্যবহৃত যে সমস্ত কম্পোনেন্ট বা ডিভাইস এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত কারেন্ট অন্য কোন ইলেকট্রিক্যাল সিগন্যাল বা বাহ্যিকভাবে প্রয়োগকৃত সোর্স দিয়ে কন্ট্রোল করা যায় না, তাদেরকে প্যাসিভ ডিভাইস বলা হয়। যেমনঃ

Resistor, Capacitor, Magnetic (Inductive) devices, Network ইত্যাদি।

১০ bs cÖkœ t-ভোল্টমিটার সার্কিটে প্যারালালে সংযোগ করা হয় কেন?

ভোল্টমিটারের অভ্যন্তরীণ রেজিস্ট্যান্স খুব উচ্চ (High) বলে প্যারালালে সংযোগ করা হয়।

১১ bs cÖkœ t-অ্যানালগ ডিজিটাল মিটারের মধ্যে পার্থক্য লেখ।

DËi t-নিচে অ্যানালগ ডিজিটাল মিটারের পার্থক্য দেয়া হল

অ্যানালগ মিটার (Analogue meter)

ডিজিটাল মিটার (Digital meter)

1. এই মিটারের অপারেশন মুভিং কয়েল Galvanometer-এর উপর নির্ভর করে।

2. দাগাঙ্কিত স্কেলের উপর পয়েন্টার (বা কাঁটা) এর মুভমেন্ট বা বিক্ষেপের মাধ্যমে ইলেকট্রিক্যাল রাশির পরিমাণ নির্দেশ করে।

3. পরিমাপের অ্যাকুরেসি এতে কম হয়।

4. এটির দাম অপেক্ষাকৃত কম।

1. এই মিটারের মূলনীতি বা অপারেশন ইলেকট্রনিক সার্কিট কনভার্টারের উপর নির্ভর করে।

2. এতে কোন স্কেল পয়েন্টার নেই। সরাসরি গাণিতিক সংখ্যায় ইলেকট্রিক্যাল রাশির পরিমাণ ডিসপ্লে করে।

3. এতে অ্যাকুরেসি বেশি পাওয়া যায়।

4. এটি ব্যয়বহুল।

 

১২ bs cÖkœ t-স্কোয়ার ওয়েভ জেনারেটর কাকে বলে? এর কাজ চিত্রসহ লেখ।

DËi t-যে জেনারেটর বা ইলেকট্রনিক সার্কিট স্কোয়ার ওয়েভ জেনারেট বা তৈরি করে, তাকে স্কোয়ার ওয়েভ জেনারেটর বলে। কাজ- ইলেকট্রনিক প্রযুক্তির জগতে বহু সার্কিট আছে, যাদেরকে বাহির থেকে সিগন্যাল (বা ওয়েভ) সরবরাহ করতে হয়। সে সব ক্ষেত্রে পরিবর্তনশীল স্কোয়ার ওয়েভ জেনারেটর বহুল ব্যবহৃত হয়; যেমন- কমিউনিকেশন সার্কিট, ডিজিটাল ইনস্ট্রমেন্ট ইত্যাদিতে।অসিলেটর সার্কিট সিগন্যাল (সাইনোসয়ডাল) তৈরি করে। উক্ত সিগন্যালের অ্যামপ্লিচিউড বৃদ্ধি করার জন্য অ্যামপ্লিফায়ার সার্কিট কাজ করে। অ্যামপ্লিফায়ার থেকে বর্ধিত সিগন্যাল ক্লিপিং সার্কিটে যায়। ক্লিপিং সার্কিট সাইনোসয়ডাল সিগন্যালকে স্কোয়ার ওয়েভে রূপান্তর করে বাফার সার্কিটে প্রেরণ করে। বিভিন্ন ধরনের লোড বা লোড সার্কিটের সাথে ম্যাচিং বা অ্যাডজাস্ট করার মাধ্যমে সিগন্যাল পাঠাতে বা সংযোগ দিতে কাজ করে।